.সোহান
---ভাইয়া দেখুন ওইখানে কি করছে?
---কতোগুলো ছেলে মিলে একটা মেয়েকে ঘিরে মেয়েটাকে উত্তক্ত করছে আর মেয়েটার ওড়নাটা কেড়ে নিয়েছে।
---এই মেয়েটা ঠিক তোমার মতোই নতুন তাই সহজে মানিয়ে নিতে পারছে না।
---তাহলে রুমে নিয়ে যাক।রাস্তাই এভাবে কষ্ট দেওয়াটা ঠিক না।
---টাকার কাছে সবাই হার মেনে নেই।এই মেয়েটাই দেখবা দু দিন পর ছেলেদের সাথে হেসে হেসে কথা বলছে।
---সবাই তোমার মতোই ট্রেনিং নিচ্ছে।
---ও এদেরকে দেখে আমার সেটা মনে হয় না।এরা বেশ ভদ্র ঘরের মেয়ে মনে হচ্ছে।
এমন একটা বিল্ডিং এ আদান প্রদানের কাজ করে?
কিন্তু সোহানের স্পর্শটা তাকে কেমন যেন শিহরিত করছিলো।হাতটা যখনি নাভির কাছে নিয়ে চারুর কোমরটা পুরোপুরি চেপে ধরে মুখটা গলার কাছে নিলো।চারু আর তাকে নিয়ন্তন করতে পারছিলো না।তার ভিতরে একটা জোড়ালো নিষ্ষাশ বইতে শুরু করলো।চোখটা নিমিশেই বন্ধ করে সোহানের পরম ছোয়াগুলো অনুভব করতে থাকলো।
সোহান নিজেকে একদম দমিয়ে রাখতে পারছিলো।ছেড়ে দিতে চাইছে কিন্তু তার হাত পা গুলো চারুকে ছাড়তেই চাইছে না।
সোহান কথাটা বলে উত্তরের আশাই দাড়িয়ে রইলো।কিন্তু কোনো উত্তর না পেয়ে চলে যেতেই,,
---ভাইয়া একটু দাড়ান?(গলার ভারি করে)
---চারু আমাকে টাকা দিচ্ছো কেন?
--- .........??
.
.
চলবে,,
.
0 Post a Comment:
Post a Comment