শধু_তোমারি_জন্য (৪ ও ৫ পর্ব)

 তোমারি_জন্য.

পার্ট .(৪+৫)..

  



ফারহান আনিয়াকে দেওয়ালের সাথে চেপে ধরে এবং তার শরীর থেকে শাড়ি খুলতে থাকে..

.

আনিয়া কিচ্ছু বলতে পারতেছে নাহ..শুধু তার চোখ থেকে পানি পরতেছে..

ফারহান আনিয়ার ঠোঁটে কামড়াতে থাকে.

আর আনিয়া ছটফট করতে থাকে..

.

>কি ভেবেছিলি তুই??আমার হাত থেকে বেচে যাবি??এতো সহজে তোকে বাচতে দিবো নাহ আমি..

.

>আনিয়া এটা যানে যে তার জীবনে সুখ কি জিনিশ সেটা নেই..

.

ফারহান আনিয়াকে আর কিছু বললো নাহ..

চলে যেতে চাইল..

শুধু যাওয়ার আগে বলে গেলো..

.

এইবারের মতো ছেড়ে দিলাম তোকে..পরের বার যদি অন্য কোন ছেলের কাছে যেতে দেখি তাহলে বুঝবি..

.

.

আনিয়া বসে বসে কাদছে..কেনো এমন করছে ফারহান..

সে তো বিক্রি করে দিয়েছিলো তাকে..তাহলে কেনো আবার তাকে নিয়ে এলো..।

.

আনিয়ার শপিং মল এর কথা মনে পরছে.

যেখানে আয়ানের সামনে থেকে আনিয়া কে তুলে আনা হয়ছে..

.

.

আনিয়ার শুধু মনে পরতেছে আয়ান তো তাকে ভালোবেসেছিলো..

সেই ভালোবাসার টানেই ফারহান যখন তার হাত ধরে নিয়ে আসছিলো তখন সে ধরে ফেলে..

.

কিন্তু ফারহান যে আমার স্বামী এই সত্যিটার কাছে হার মেনে যায় আয়ান ও..

.

.

আয়ান ছাদে বসে আছে..তার মন খুব খারাপ..

.

সে আবার গিটার হাতে নিছে..গিটারের সুরে সেও গান ধরছে..

.

.

জানি তুমি আমার হবে কোন এক দিনে.

থাকবে না কো কোন বাধা জানি সেদিনে..

ভালো বেসে পারি দিবি নিশি রাত অরন্য..

এই গানটা লিখা ওগো শুধু তোমারি জন্য...

.

.

.

আয়ান কাদছে..তার আনিয়ার জন্য..যে করেই হোক আনিয়াকে তার পেতেই হবে. 

.

.

.

এদিকে অনেক রাতে বাড়ি ফিরে ফারহান..আনিয়া ঘরে ঘুমাচ্ছে..

আনহা দরজা খুলে দিছে..

.

কি আজ এতো দেরি যে??

>কাজ ছিলো..

>ওহ..

>আনিয়া কই??

.

>আনিয়া তো ঘরে..

.

>কি করে??

>ঘুমাচ্ছে..

.

.

ফারহান আর কোন কথা না বলে সোজা আনিয়ার রুমে চলে গেলো..

.

আনিয়া ঘুমাচ্ছে.ফারহান একটা পৈশাচিক হাসি দিলো..

.

এবং সাথে সাথে প্যান্ট এর বেল্ট খুলে ঠাসসস ঠাসসস করে আঘাত করতে লাগলো আনিয়ার শরিরে. 

.

আনিয়া ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠলো..

আনিয়া আঘাত এর চোটে চেচাচ্ছে..কিন্তু ফারহানের ভ্রুক্ষেও নাই সেদিকে. 

.

সে মারতেই আছে..তার শরির থেকে রক্ত বের হচ্ছে..

.

এদিকে আনহা ঘরের বাহিরে থেকে মজা নিতেছে..

.

.

একটু পরে মারা থামিয়ে দিলো ফারহান..

.

জানিশ তোর এই চিৎকার.. তোর শরীরের রক্ত এগুলা আমার খুব ভালো লাগে..

খুব শান্তি পাই এগুলা দেখলে..

.

.

এখন ও তো তোর জন্য আসল উপহার ই বাকি..

.

.

এই বলে ফারহান কয়েকজন লোককে ফোন দিলো..

.

এর পর দরজায় কয়েক জন লোক আসলো..

.

ফারহান তাদের রুমে নিয়ে এলো..

.

এই দেখ তোর জন্য কতো ছেলে এনেছি..

তোর তো ছেলে পছন্দ তাই নাহ??

.

আজ রাত এরা তোর সব চাহিদা পুরণ করে দেবে..

.

.

আনিয়া যেনো কথাটা শুনে কুকড়ে উঠে..

.

আজ এরা তোর শরির কে চোড়ে খাবে আর তোর চিৎকার শুনে আমি মজা নিবো.. হাহাহা.।

.

.

এগুলা বলার পর ফারহান বাহিরে চলে যায়..এবং সব লোক গুলা আনিয়ার দিকে পিপাসার নজর নিয়ে এগুতে থাকে..

.

.

.

.

#চলবে..

৫ পর্ব 👇

https://mgu7.blogspot.com/2024/10/blog-post_71.html


২পর্ব 👇

https://mgu7.blogspot.com/2024/10/blog-post_24.html





.

.



0 Post a Comment:

Post a Comment